সর্বশেষ নোটিশ
আমাদের কথা
পাবনা জেলার আওতাধীন ফরিদপুর উপজেলার শাকপালা গ্রামের অত্যন্ত সুন্দর, মনোরম পরিবেশে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী একমাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যেখানে থেকে দেশের নামী-দামী দেশ বরণ্য সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত আছে হাজারো ছাত্র-ছাত্রী। একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়েবসাইট চালু করা আমার জন্য সত্যিই একটি দূর্দান্ত মুহূর্ত। । আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির এই যুগে ইন্টারনেট ও কম্পিউটারের সাথে পরিচিত হওয়া জরুরী। এই দৃষ্টি কোন থেকে স্কুলের ওয়েবসাইটটি বিভিন্ন অভ্যন্তরীন ও পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, খেলাধুলার সংবাদ ও প্রতিষ্ঠানের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের খবরাদি প্রকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ওয়েবসাইটটি এই অর্থে অনন্য যে, এটি একই সাথে একটি ব্লগ, অনলাইন ভর্তি, বিভিন্ন প্রকার রিপোর্ট প্রাপ্তির সিস্টেম এর মতো উল্লেখযোগ্য দিকগুলো এতে সংযুক্ত করেছে। ওয়েবসাইটটি শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষকবৃন্দ এবং তথ্যানুসন্ধানকারীদের বিদ্যালয়ের তথ্য প্রাপ্তিতে যথেষ্ট সহায়ক হবে বলে আশা করা যায়। সর্বপরি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ-ভিশন ২০২১’ অর্জনে সহায়ক হিসাবেও ভূমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস। শিক্ষার জন্য এসো, সেবার জন্য বেরিয়ে যাও।
সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
পাবনা জেলার ফরিদপুর উপজেলাধীন ডেমরা ইউনিয়নের খাগুরিয়া, চকোরিয়া, ডাকবাড়ীয়া, শাকপালা, হারোডাঙ্গা, চরপাড়া, মৃধাপাড়া এই ৭টি গ্রামের যৌথ উদ্দ্যোগে হারোডাঙ্গা একতা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি ০১/১০/১৯৯৪ ইং সালে প্রতিষ্ঠিত হয়-০১/০১/১৯৯৭ ইং সালে নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসাবে একাডেমিক স্বীকৃতি লাভ করে এবং ০১/০১/১৯৯৯ ইং সালে ৯ম শ্রেণীতে পাঠদানের অনুমোতি লাভ করে ও ২০০০ সালে মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসাবে রাজশাহী বোর্ড কর্তৃক স্বীকৃতি লাভ করে। নিম্ন মধ্যমিক বিদ্যালয় হিসাবে ০১/০৪/১৯৯৯ ইং সালে এম,পি,ও ভূক্ত হয় এবং ০১/০৪/২০০১ ইং সালে মাধ্যমিক বিদ্যালয় এম,পি,ও ভূক্ত হয়ে অদ্যবধি বিদ্যালয়টি সুষ্ঠভাবে পরিচালিত হয়ে আসছে।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়েবসাইট চালু করা আমার জন্য সত্যিই একটি দূর্দান্ত মুহূর্ত। । আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির এই যুগে ইন্টারনেট ও কম্পিউটারের সাথে পরিচিত হওয়া জরুরী। এই দৃষ্টি কোন থেকে স্কুলের ওয়েবসাইটটি বিভিন্ন অভ্যন্তরীন ও পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, খেলাধুলার সংবাদ ও প্রতিষ্ঠানের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের খবরাদি প্রকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ওয়েবসাইটটি এই অর্থে অনন্য যে, এটি একই সাথে একটি ব্লগ, অনলাইন ভর্তি, বিভিন্ন প্রকার রিপোর্ট প্রাপ্তির সিস্টেম এর মতো উল্লেখযোগ্য দিকগুলো এতে সংযুক্ত করেছে। ওয়েবসাইটটি শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষকবৃন্দ এবং তথ্যানুসন্ধানকারীদের বিদ্যালয়ের তথ্য প্রাপ্তিতে যথেষ্ট সহায়ক হবে বলে আশা করা যায়। সর্বপরি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ-ভিশন ২০২১’ অর্জনে সহায়ক হিসাবেও ভূমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস। শিক্ষার জন্য এসো, সেবার জন্য বেরিয়ে যাও।